Sunday, November 20, 2022

katzronnie U! Your.SorE_Has Been UPDated.! 1H4

আমি যদি প্রথম আলোকে বন্ধু মনে করি, আমাকেও বন্ধুত্ব রক্ষার জন্য ইতিবাচক ও ভিন্নধর্মী কাজ করে যেতে হবে। আমি কখনোই প্রত্যাশা করিনি, একটা অন্যায় ও খারাপ কাজ করব কিন্তু প্রথম আলো কিছু লিখবে না! আমি সব সময় সুস্থ–সুন্দর সমালোচনা ও পরামর্শ চেয়েছি এবং পেয়েছিও। এই জন্য আমাদের সুশিক্ষিত, মার্জিত এবং স্মার্ট একটা বন্ধুত্ব ছিল, আছে এবং বিশ্বাস করি, আগামীতেও থাকবে। চিত্রনায়ক ফেরদৌস চিত্রনায়ক ফেরদৌস Jackson began work on the audiobook E.T. the Extra-Terrestrial in June 1982 – about two months after he began recording his sixth studio album Thriller. Quincy Jones served as the producer for both projects, in addition to working as the narrative writer for the audiobook.[15][16] During the recording of the narration, Jackson became so upset when E.T. died that he wept. Jones and Spielberg both felt that trying to record the part again would not change the pop star's emotional reaction and decided to leave Jackson's crying in the finished recording. Jackson biographer Lisa D. Campbell wrote that Jones had learned this during the recording of "She's Out of My Life" (from the Off the Wall album), where the singer also broke down in tears.[17] Several of the contributors to the E.T. the Extra-Terrestrial storybook album had worked with Jackson on his solo projects in the past. Rod Temperton, who had written several songs featured on Off the Wall and Thriller, wrote the music for "Someone in the Dark". Freddy DeMann and Ron Weisner, former managers of The Jacksons, served as the production coordinators for the album. Bruce Swedien engineered E.T. the Extra-Terrestrial, a task he had performed on Off the Wall and Thriller and would go on to perform for the next albums of Jackson. Dick Zimmerman photographed Jackson for the Thriller album cover, before again capturing the singer for the accompanying poster to the E.T. the Extra-Terrestrial album.[17][18] ক্রমশই হারিয়ে যাচ্ছে কাকিলা মাছ। ক্রমশই হারিয়ে যাচ্ছে কাকিলা মাছ। বাংলাদেশে গত কয়েক দশকে বেশ কিছু ছোট মাছের প্রজাতি বিপন্ন হয়ে পড়লেও এসব মাছের মোট উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। আর এটা সম্ভব হয়েছে মৎস্য বিজ্ঞানীদের গবেষণায় ধারাবাহিক সাফল্যের কারণে। কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউটের বিজ্ঞানীরা উন্মুক্ত জলাশয়ের এরকম ৩১টি মাছকে বিলুপ্ত হওয়ার বিপদ থেকে রক্ষা করছেন। শুধু তাই নয়, এর ফলে পুষ্টিসমৃদ্ধ এসব মাছ এখন সহজে পুকুরেও চাষ করা সম্ভব হচ্ছে। বাংলাদেশে স্বাদু পানিতে ২৬০ প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়। তার মধ্যে ১৪৩টি মাছই ছোট মাছ। যেসব মাছ আকারে নয় সেন্টিমিটারের ছোট সেগুলোকে ছোট মাছ বা স্মল ইন্ডিজেনাস স্পেসিস কিম্বা এসআইএস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পরিবেশ সংরক্ষণে কাজ করে যে আন্তর্জাতিক সংগঠন আইইউসিএন, তারা বাংলাদেশের ৬৪টি প্রজাতির মাছকে ইতোমধ্যে বিপন্ন বলে উল্লেখ করেছে। এসব মাছের মধ্যে রয়েছে মহাশোল, খরকি, পিপলা শোল, কালা পাবদা, বাঘ মাছ ইত্যাদি। এ কারণে সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে অস্তিত্বের হুমকির মধ্যে পড়া এসব মাছের বেশ কয়েকটিকে রক্ষার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। মৎস্য বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে গত কয়েক বছরে ৩০টি মাছকে বিলুপ্ত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করেছে। এসব মাছের মধ্যে রয়েছে শিং, মাগুর, পুঁটি, বাইম, টেংরা, ফলি, বাতাসি, ঢেলা, বৈরালি, গুতুম, খলিসা ইত্যাদি। মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউটের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাংলাদেশে গত এক দশকে ছোট মাছের উৎপাদন চারগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৯ সালে এই মাছের উৎপাদনের পরিমাণ যেখানে ছিল ৬৭,০০০ মেট্রিক টন, সেখানে ২০১৮ সালের উৎপাদন ছিল প্রায় আড়াই লাখ মেট্রিক টন। November 12, 2022

Your 2023Transunion Equifax and Experian Credit-Scores



No comments:

Post a Comment