Tuesday, December 27, 2022

We have-been trying to reach-you/PLEASE.RESPONDDT





2023 New Debt Consolidation Options







Unsub-HERE

A deleted scene in Alien established a life cycle for the alien creatures in which a lifeform would be cocooned and transformed into an egg that would birth a facehugger.[52][95] Inspired by a beehive-like hierarchy, Cameron believed the vast field of eggs on the derelict alien craft would come from a much larger creature, the queen, with the other alien creatures serving as her drones.[52] Winston described Cameron's initial queen design as a combination of a praying mantis and Tyrannosaurus rex influenced by the alien warrior design.[89][96] Cameron said dinosaur influences were unintentional as he considered them "boring," and his goal was to extrapolate on Giger's warrior designs to create a large and powerful creature that was also swift and overtly female, describing it as "hideous and beautiful at the same time, like a black widow spider". The queen has elongated, large forelimbs, with smaller secondary ones underneath, but Winston redesigned the legs by adding a double joint to make it more inhuman.[96] Cameron and Winston worked on several concepts to vivify the queen, including large puppets, miniatures, and costumes with several people inside. A frame was built large enough to hold two people, covered in black polythene bags, and hung on a crane. The prototype was a success, and Cameron wrote the alien-queen scene.[31][97] The final alien queen was a 14-foot (4.3 m) puppet made of lightweight polyurethane foam.[85] Two people sat inside to control the arms; the legs were controlled by rods connected at the ankles, and a separate person whipped the tail around with fishing line. The head was manipulated with a combination of servomotors and hydraulics controlled by up to four people. The effect was hidden by lighting, steam, slime, and smoke.[31][97] The Stan Winston Studio had not used hydraulics before and considered them a learning experience. They were essential for moving larger parts of the queen puppet, including the head, and a foot press in the body could hydraulically move the tail up and down.[71] Shane Mahan took several weeks to sculpt the head by sight based on a maquette; computer technology to scale up the model's design did not yet exist.[98] Two heads were built: a lightweight, fragile one, and another that could survive some damage. Each was articulated with hydraulics and cables to control the queen's mouth and lips.[71] To create the effect of the queen piercing Bishop's chest with her tail, Tom Woodruff Jr. and Alec Gillis constructed a chestplate for Henriksen with a rubber segment of the queen's tail flattened against it. The tail was pulled forward by wire, apparently exploding through Bishop's torso. A rigid piece of tail (attached to a body harness) was used to show more of the tail moving through Bishop, and Henriksen was levered upward as if he was being lifted by the tail. To complete the effect, a dummy of Bishop was constructed with a spring-loaded mechanism that would forcibly separate his upper and lower body, as if the queen had ripped him in half. Once separated, Henriksen's upper body was below the set and a fake torso attached up to his shoulders. The android blood was milk, and after several days of filming, it was sour and foul-smelling.[99] John Richardson designed the mechanical power loader exosuit, with input from Mead. As with the queen, a prototype was built out of wood and polythene bags stuffed with newspaper to see how the movement would work.[33][53][97] The finished design was so cumbersome that stuntman John Lees, in a black skinsuit, operated it from behind.[33][97] The battle between the queen and power loader was extensively choreographed, as Weaver risked serious injury battling a large, unwieldy animatronic.[97] The camera was sometimes moved to simulate subjects moving faster. The scene of the queen running at Ripley was one of the more difficult shots; the wires and rods had to be concealed, since they could not be removed in post-production.[97] Miniatures were used for parts of the scene with go motion, a version of stop motion with motion blur added.[97] Release Context See also: 1986 in film See caption Cameron and Hurd holding a theatrical poster for Aliens in 1986 The 1986 summer film season began in mid-May. The season had been starting earlier each year as studios attempted to beat each other with their biggest films. Fifty-five films were scheduled for release between May and September, including the action drama Top Gun and the comedic Sweet Liberty, but the season was not expected to break financial records due to fewer sequels, anticipated blockbusters, and films by Steven Spielberg or starring popular comedians that had dominated the earlier half of the decade. Some industry experts also blamed the burgeoning home-video market, which had grown from 7 million rentals in 1983 to 58 million by 1985.[100][101] Films expected to do well were aimed at younger audiences and featured comedy or horror, such as Back to School, Ferris Bueller's Day Off, and SpaceCamp.[101] Some films targeted at adults were also seen as potential successes, including Legal Eagles, Ruthless People, and Cobra.[101] Aliens was seen by industry professionals as a potential sleeper hit based on positive industry word-of-mouth during filming, enthusiastic industry screenings, and favorable pre-release reviews.[25][29][86] The film's success was considered dependent on its ability to attract audiences outside the young males and blue-collar workers typical for the genre.[102] The tagline was, "This time, it's war".[85] ছিল না কিন্তু তাদের কোনো লাভ হয় নি। শুধু পরিশ্রম করে গেল। পারিশ্রমিকের জন্য তারা প্রত্যাশা করেছিল। এ অবস্থায় কী করণীয়? আপনি এর জন্য অনুতপ্ত হতে যাবেন কেন? আপনি তো আর কোনো অপরাধ করেন নি! ধরে নিচ্ছি আপনার নিজের কোনো জায়গাতেই তারা পরিশ্রম করেছে বা নিজের কোনো সম্পদে। তাহলে তারা সম্ভবত আপনার সাথে এরকম চুক্তি করেছিল যে, তাদের পরিশ্রমের ফলে যদি লাভ হয়, তাহলে তারা আপনাকেও লাভের কিছুটা অংশ দিবে, অথবা দিবে না। এখন তারা পরিশ্রম করে গেল, কিন্তু তাদের কোনো লাভ হলো না। সেক্ষেত্রে তো তাদেরই পারিশ্রমিক প্রত্যাশা করাটা সমীচীন নয়! হ্যাঁ, আপনার হয়তো এখন তাদের পরিশ্রম দেখে মায়া লাগতেই পারে। সেটা অস্বাভাবিক না, বরং এরকম বোধ সব মানুষেরই থাকা উচিত; কিন্তু তার জন্য অনুতপ্ত হওয়ারও কিছু নেই। এখন তারা যদি আর্থিক সমস্যায় থাকে, আর আপনারও যদি সামর্থ্য থাকে, তাহলে তাদের পারিশ্রমিক দিয়ে সাহায্য করতে পারেন। আর যদি তা না হয়; অর্থাৎ তারা আর্থিক সমস্যায় আছে কিন্তু আপনারও সামর্থ্য নেই, কিংবা আপনার সামর্থ্য ঠিকই আছে কিন্তু তাদেরও কোনো আর্থিক সমস্যা নেই, তাহলে তাদের জন্য কিছু করার চিন্তা, আপনার মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিন। ছিল না কিন্তু তাদের কোনো লাভ হয় নি। শুধু পরিশ্রম করে গেল। পারিশ্রমিকের জন্য তারা প্রত্যাশা করেছিল। এ অবস্থায় কী করণীয়? আপনি এর জন্য অনুতপ্ত হতে যাবেন কেন? আপনি তো আর কোনো অপরাধ করেন নি! ধরে নিচ্ছি আপনার নিজের কোনো জায়গাতেই তারা পরিশ্রম করেছে বা নিজের কোনো সম্পদে। তাহলে তারা সম্ভবত আপনার সাথে এরকম চুক্তি করেছিল যে, তাদের পরিশ্রমের ফলে যদি লাভ হয়, তাহলে তারা আপনাকেও লাভের কিছুটা অংশ দিবে, অথবা দিবে না। এখন তারা পরিশ্রম করে গেল, কিন্তু তাদের কোনো লাভ হলো না। সেক্ষেত্রে তো তাদেরই পারিশ্রমিক প্রত্যাশা করাটা সমীচীন নয়! হ্যাঁ, আপনার হয়তো এখন তাদের পরিশ্রম দেখে মায়া লাগতেই পারে। সেটা অস্বাভাবিক না, বরং এরকম বোধ সব মানুষেরই থাকা উচিত; কিন্তু তার জন্য অনুতপ্ত হওয়ারও কিছু নেই। এখন তারা যদি আর্থিক সমস্যায় থাকে, আর আপনারও যদি সামর্থ্য থাকে, তাহলে তাদের পারিশ্রমিক দিয়ে সাহায্য করতে পারেন। আর যদি তা না হয়; অর্থাৎ তারা আর্থিক সমস্যায় আছে কিন্তু আপনারও সামর্থ্য নেই, কিংবা আপনার সামর্থ্য ঠিকই আছে কিন্তু তাদেরও কোনো আর্থিক সমস্যা নেই, তাহলে তাদের জন্য কিছু করার চিন্তা, আপনার মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিন।

No comments:

Post a Comment