I-am Trying to Reach YOU Regarding YOUR-Consolidation-Options!6EY
আদিম এই জনগোষ্ঠীর মাঝে যে ধর্ম ও লোকবিশ্বাস কাজ করে তা কখনও বৌদ্ধ ধর্মীয় সংস্কৃতি, কখনও সনাতন ধর্ম আবার কখনও বা মধ্যযুগীয় মুসলমান জাতির সংস্কৃতির দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল । ত্রয়োদশ শতাব্দীতে পাল রাজবংশের পতনের পর কামরূপ রাজ্যের পশ্চিম অঞ্চল জুড়ে গড়ে উঠেছিল কামতারাজ্য । পনেরো শতকের দিকে বাংলায় বারো ভুঁইয়াদের শাসনামলে এই কামতারাজ্যে কোচ নামক এক উপজাতিগোষ্ঠীর বসবাস ছিল । কোচ রাজা হাজো অন্য আরেক উল্লেখযোগ্য নৃগোষ্ঠী "মেচ" দের সাথে সম্পৃক্ত হবার পর রাজা বিশ্বসিংহের (মতান্তরে বিসু সিংহ) হাত ধরে কোচ রাজবংশী কিংবা রাজবংশী সম্প্রদায় জন্ম লাভ করেছিল বলে জানা যায় । আর এই রাজবংশী সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি থেকেই সৃষ্টি হয়েছিল আমাদের প্রাণের খোঁড়াক ভাওয়াইয়া গানের। ভাওয়াইয়া শব্দটির উৎপত্তি নিয়ে নানা ধারণা প্রচলিত । কেউ মনে করেন ভাব থেকেই হয়তো ভাওয়াইয়া শব্দের সৃষ্টি হয়ে থাকবে । আর এই ভাব কখনও "প্রণয়" কখনও বা "ভাউ" অর্থ প্রকাশ করে থাকে । যেমন - যে জন প্রেমের ভাব জানে না গানে ভাব শব্দটি "ভাউ" অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। ভাউ জানেনা অর্থ হল নিয়ম নীতি জানেনা । কারো কারো ধারণা ভাওয়াইয়া শব্দটি স্থানবাচক ভাওয়া থেকে উদ্ভূত যার অর্থ হলো নলখাগড়াযুক্ত জলাভূমি। উজানের ভাওয়াইয়া গানের সুর বাতাসে ভেসে ভেসে লোকালয়ে আসতো বলে অনেকে এই ভাওয়াইয়া গানকে আবার বাওয়াইয়া বলেও উল্লেখ করে থাকেন । তবে
No comments:
Post a Comment